মাথা থেকে দ্রুত উকুন ঝেড়ে ফেলুন এই ঘরোয়া উপায় গুলির সাহায্যে
মাথায় উকুনের সমস্যা? রাস্তাঘাটে লোকজনের সামনে বারবার মাথা চুলকাতে হচ্ছে? আর চিন্তার কোনো প্রয়োজন নেই। উকুন যাদের মাথায় বাসা বেঁধেছে কেবল তাঁরাই বোঝে এর কি যন্ত্রণা। এই সমস্যা একবার শুরু হলে তারপর একে মাথা থেকে দূর করা ভীষণ কষ্টকর। উকুন চুলের অনেক ক্ষতি করে এমনকি চুল পড়া শুরু করে ভয়াবহ ভাবে। কিন্তু টেনশনের কোনো দরকার নেই, ঘরোয়া উপায়ে উকুনের সমস্যা থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব। আসুন তবে দেখে নেওয়া যাক Lice Treatment At Home, কিভাবে ঘরে বসে উকুনের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে তার কিছু কার্যকরী উপায়।
১। নিমের ব্যবহার -
চুলের উকুন দূর করতে নিম পাতা খুব ভালো কার্যকর। নিমে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল তত্ত্ব যা পোকামাকড় ও পরজীবী মারতে সক্ষম। নিম পাতা সেদ্ধ করে সে জল দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন বা নিমপাতা বেটে সরাসরি মাথার স্ক্যাল্পে লাগিয়ে নিন তারপর শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এতে তাড়াতাড়ি খুব ভালো ফল পাওয়া যায়। যতদিন পর্যন্ত মাথা থেকে উকুন পুরোপুরি ভাবে দূর না হচ্ছে ততদিন প্রতি মাসে কমপক্ষে ২-৩ বার এই উপায় অনুসরণ করুন।
এছাড়াও রাতে ঘুমনোর আগে চুল ও স্ক্যাল্পে নিম অয়েলের ম্যাসাজ করে নিন, রাতভর রেখে পরের দিন সকালে ভালোমতো শ্যাম্পু করে ফেলুন। এরপর চুল শুকিয়ে গেলে নিট কম্ব বা উকুন মারার যে চিরুনি দিয়ে সমস্ত চুল আঁচড়ে নিন। সপ্তাহে ২-৩ বার এই উপায় গুলো অনুসরন করলেই খুব দ্রুত মাথা থেকে উকুন দূর হয়ে যাবে।
২। ভিনেগারের ব্যবহার -
ঘরোয়া পদ্ধতিতে ভিনেগার দিয়ে খুব সহজেই উকুন মেরে ফেলা সম্ভব। এতে থাকা অ্যাসিটিক এসিড যা দ্রুত উকুন দূর করতে এবং উকুনের ডিম মাথা থেকে ঝেরে ফেলতে সাহায্য করে। উকুন মেরে ফেলার পর তার ডিম থেকে গেলে পরবর্তীতে আবার মাথায় উকুন হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই এক্ষেত্রে আপনি আপনার রান্না ঘরের ভিনেগারকে কাজে লাগিয়ে নিতে পারেন।
ভিনেগার পুরো চুলে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। নয়ত ভিনেগার মেশানো জল দিয়ে স্নানের সময় চুল ধুয়ে নিতে পারেন। সপ্তাহে ২ বার করুন দেখবেন ধীরে ধীরে চুলে উকুনের ডিম কমে এসেছে।
৩। লেবুর রসের ব্যবহার -
উকুন রোধ করতে সবচেয়ে ব্যবহৃত উপায় হলো লেবুর রস। মাথার উকুন দূর করতে লেবুর রসের বিকল্প কিছু নেই। লেবুর রস কটন বলের সাহায্যে সারা মাথায় ভালো করে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে একবার করুন উকুন আপনার মাথা থেকে দূরে থাকবে।
১। নিমের ব্যবহার -
চুলের উকুন দূর করতে নিম পাতা খুব ভালো কার্যকর। নিমে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল তত্ত্ব যা পোকামাকড় ও পরজীবী মারতে সক্ষম। নিম পাতা সেদ্ধ করে সে জল দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন বা নিমপাতা বেটে সরাসরি মাথার স্ক্যাল্পে লাগিয়ে নিন তারপর শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এতে তাড়াতাড়ি খুব ভালো ফল পাওয়া যায়। যতদিন পর্যন্ত মাথা থেকে উকুন পুরোপুরি ভাবে দূর না হচ্ছে ততদিন প্রতি মাসে কমপক্ষে ২-৩ বার এই উপায় অনুসরণ করুন।
এছাড়াও রাতে ঘুমনোর আগে চুল ও স্ক্যাল্পে নিম অয়েলের ম্যাসাজ করে নিন, রাতভর রেখে পরের দিন সকালে ভালোমতো শ্যাম্পু করে ফেলুন। এরপর চুল শুকিয়ে গেলে নিট কম্ব বা উকুন মারার যে চিরুনি দিয়ে সমস্ত চুল আঁচড়ে নিন। সপ্তাহে ২-৩ বার এই উপায় গুলো অনুসরন করলেই খুব দ্রুত মাথা থেকে উকুন দূর হয়ে যাবে।
২। ভিনেগারের ব্যবহার -
ঘরোয়া পদ্ধতিতে ভিনেগার দিয়ে খুব সহজেই উকুন মেরে ফেলা সম্ভব। এতে থাকা অ্যাসিটিক এসিড যা দ্রুত উকুন দূর করতে এবং উকুনের ডিম মাথা থেকে ঝেরে ফেলতে সাহায্য করে। উকুন মেরে ফেলার পর তার ডিম থেকে গেলে পরবর্তীতে আবার মাথায় উকুন হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই এক্ষেত্রে আপনি আপনার রান্না ঘরের ভিনেগারকে কাজে লাগিয়ে নিতে পারেন।
ভিনেগার পুরো চুলে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। নয়ত ভিনেগার মেশানো জল দিয়ে স্নানের সময় চুল ধুয়ে নিতে পারেন। সপ্তাহে ২ বার করুন দেখবেন ধীরে ধীরে চুলে উকুনের ডিম কমে এসেছে।
৩। লেবুর রসের ব্যবহার -
উকুন রোধ করতে সবচেয়ে ব্যবহৃত উপায় হলো লেবুর রস। মাথার উকুন দূর করতে লেবুর রসের বিকল্প কিছু নেই। লেবুর রস কটন বলের সাহায্যে সারা মাথায় ভালো করে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে একবার করুন উকুন আপনার মাথা থেকে দূরে থাকবে।
Comments
Post a Comment