গান্ধীজির এই অনুপ্রেরনা মুলক বাণীগুলি আপনাকে জীবনে পথ দেখাবে
জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী ছিলেন দেশের অন্যতম রাজনীতিবিদ, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রগামী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন এবং প্রভাভশালী আধ্যাত্মিক নেতা। তিনি প্রমাণ করেছিলেন যে অহিংসা এবং সত্যাগ্রহের পথেও স্বাধীনতা লাভ করা সম্ভব। তিনি প্রত্যেক ভারতবাসীর মনে স্বাধীনতার যে আগুন জ্বালিয়েছিলেন, তা একদিন ব্রিটিশ রাজকে ধুলোয় মিশিয়ে এই দেশ থেকে বিতারিত করতে বাধ্য করেছিল। তাঁর মতাদর্শ ও বানী এই একুশ শতকেও আমাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য যথেষ্ট। শুধু তাই নয়, নব প্রজন্মদের মনে জমতে থাকা হতাশা এবং স্ট্রেস নিমেষেই দূর করতে, তাঁদের জীবনে সাফল্য আনতে গান্ধীজির বাণীর কোনও বিকল্প হয় না। তাই এই গান্ধী জয়ন্তীর প্রাক্কালে দেখে নিন কিছু বিশেষ Mahatma Gandhi Quotes যা আপনার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে -
১| জীবন নশ্বর, তাকে অমর করতে শেখো - গান্ধীজির এই উক্তি যুগে যুগে তরুণদের নতুন উদ্যমে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছে।
২| ইচ্ছা থাকলে ভদ্র ভাবেও সারা বিশ্বকে নড়িয়ে দেওয়া সম্ভব।
৩| লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য চেষ্টার মধ্যেই সম্মান আছে, শুধু লক্ষ্যে পৌঁছনোর মধ্যে নয়।
৪| প্রতিদিন কিছু শেখো, প্রতিদিন পরিণত হও।
৫| যাঁরা দুর্বল, তাঁরা কখনও ক্ষমা করতে পারেন না। কিন্তু যাঁরা মানসিক ভাবে দৃঢ়চেতা, তাঁরাই খোলা মনে অন্যকে ক্ষমা করে দিতে পারেন। তাই দুর্বল নয়, সবল হওয়ার চেষ্টায় নিজেকে নিয়োজিত করুন।
৬| একজন মানুষের চরিত্র এবং জীবন কতটা সুন্দর হবে, তা নির্ভর করে তাঁর মানসিকতার উপরে। তাই কোনও মানুষকে যদি ভিতর থেকে চিনতে চান, তাহলে তাঁর মানসিকতা কেমন, তা জানার চেষ্টা করুন।
৭| দুর্বল মানুষ ক্ষমাশীল হতে পারে না, ক্ষমা করা শক্তিমানের ধর্ম।
৮| সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে লক্ষ্যে পৌছনোর লড়ার শুরু করার আগে, নিজেকে পরিবর্তন করাটা জরুরি।
৯। শক্তি দেহের ক্ষমতা থেকে আসে না, আসে মনের বলের মাধ্যমে।
১০| জীবনকে এমন ভাবে উপভোগ করতে শিখুন, যেন আজই আপনার শেষ দিন।
১১। পৃথিবীটাকে যেভাবে বদলাতে চাও, ঠিক সেই পরিবর্তনটা তোমার নিজের মধ্যেও আনো।
১২। নেতিবাচক চিন্তাকে কখনই প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়।
১৩। আমরা আদৌ শক্তিশালী কিনা, তা আমাদের দৈহিক ক্ষমতার চেয়ে মানসিক দিক থেকে আমরা কতটা শক্তিশালী তার ওপর নির্ভর করে বেশি। তাই মানসিক দিক থেকে নিজেকে শক্তিশালী করে তোলাটা জরুরী।
গান্ধীজির এই চিন্তা ভাবনা এই মতাদর্শ আজও সমাজকে উদ্বুদ্ধ করে চলেছে।
২| ইচ্ছা থাকলে ভদ্র ভাবেও সারা বিশ্বকে নড়িয়ে দেওয়া সম্ভব।
৩| লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য চেষ্টার মধ্যেই সম্মান আছে, শুধু লক্ষ্যে পৌঁছনোর মধ্যে নয়।
৪| প্রতিদিন কিছু শেখো, প্রতিদিন পরিণত হও।
৫| যাঁরা দুর্বল, তাঁরা কখনও ক্ষমা করতে পারেন না। কিন্তু যাঁরা মানসিক ভাবে দৃঢ়চেতা, তাঁরাই খোলা মনে অন্যকে ক্ষমা করে দিতে পারেন। তাই দুর্বল নয়, সবল হওয়ার চেষ্টায় নিজেকে নিয়োজিত করুন।
৬| একজন মানুষের চরিত্র এবং জীবন কতটা সুন্দর হবে, তা নির্ভর করে তাঁর মানসিকতার উপরে। তাই কোনও মানুষকে যদি ভিতর থেকে চিনতে চান, তাহলে তাঁর মানসিকতা কেমন, তা জানার চেষ্টা করুন।
৭| দুর্বল মানুষ ক্ষমাশীল হতে পারে না, ক্ষমা করা শক্তিমানের ধর্ম।
৮| সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে লক্ষ্যে পৌছনোর লড়ার শুরু করার আগে, নিজেকে পরিবর্তন করাটা জরুরি।
৯। শক্তি দেহের ক্ষমতা থেকে আসে না, আসে মনের বলের মাধ্যমে।
১০| জীবনকে এমন ভাবে উপভোগ করতে শিখুন, যেন আজই আপনার শেষ দিন।
১১। পৃথিবীটাকে যেভাবে বদলাতে চাও, ঠিক সেই পরিবর্তনটা তোমার নিজের মধ্যেও আনো।
১২। নেতিবাচক চিন্তাকে কখনই প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়।
১৩। আমরা আদৌ শক্তিশালী কিনা, তা আমাদের দৈহিক ক্ষমতার চেয়ে মানসিক দিক থেকে আমরা কতটা শক্তিশালী তার ওপর নির্ভর করে বেশি। তাই মানসিক দিক থেকে নিজেকে শক্তিশালী করে তোলাটা জরুরী।
গান্ধীজির এই চিন্তা ভাবনা এই মতাদর্শ আজও সমাজকে উদ্বুদ্ধ করে চলেছে।
Comments
Post a Comment