জেনে নিন প্রতিদিন মাছ খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ঠিক কতটা উপকারি
মাছে ভাতে বাঙালি এই প্রবাদটি নিশ্চই জানা আছে। খাওয়ার পাতে প্রতিদিন মাছ না থাকলে বাঙ্গালীদের যেন তৃপ্তি সহকারে খাওয়া হয় না। তাহলে আজ জেনে নিন প্রতিদিন ডায়েটে মাছের উপকারিতা। রোজের খাদ্যতালিকাতে মাছ রাখা স্বাস্থ্যের পক্ষে ঠিক কতটা উপকারি, এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি সব প্রশ্নের উত্তর।
মাছ খাওয়ার উপকারিতাঃ
১। হৃদ স্বাস্থ্য ভালো রাখে -
মাংস ও ডিমের তুলনায় মাছে অনেক বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা কমায়। কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রনে রাখে।
২। দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় -
মাছের শরীরে উপস্থিত ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই রোজের খাবারের তালিকায় মাছ থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
৩। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায় -
নিয়মিত মাছ খেলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে মানসিক অবসাদও দূর হয়। এছাড়াও মাছ স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং বুদ্ধি বাড়াতেও বিশেষভাবে সাহায্য করে।
৪। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় -
মাছে এমন অনেক জরুরি উপাদান রয়েছে যা শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। প্রতিদিন মাছ খেলে আরথারাইটিস ও ডায়বেটিসের মতো রোগ কাছে ঘেষতে পারে না।
৫। শিশুদের জন্য উপকারী -
নিয়মিত শিশুরা মাছ খেলে তাদের বুদ্ধি স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক গুনে বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও শিশুদের প্রয়োজনীয় ঘুমের মাত্রা ঠিক থাকে, আইকিউ লেভেলের বিকাশ হয়।
৬। এছাড়াও মাছের উপকারিতা প্রচুর - বাত ও পিত্ত দূর করে, কুষ্ঠ রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে, ক্যানসারের বিরুদ্ধে বেশ ভালো কাজ করে, শরীরের বল বৃদ্ধি করে, রক্তহীনতার সমস্যা দূর করে, মাছ খেলে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হয় না ইত্যাদি।
মাছের খেলে কি কি ক্ষতি হতে পারে?
আপনি হয়ত শুনলে অবাক হবেন মাছ খাওয়ারও কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। তবে এর বেশির ভাগটাই পরিবেশ ও দূষণ জনিত কারনে। জেনে নিন কি সেই প্রতিক্রিয়া -
১। মাছ চাষের সময় নানান কীটনাশক পদার্থ দিয়ে মাছ চাষ করা হয় যেগুলো মাছের পেটেও উপস্থিত থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় মাছ কম খাওয়াই ভালো। নাহলে গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
২। অনেক সামুদ্রিক মাছ খেলে অ্যালার্জি হওয়ার ও সম্ভাবনা থাকে। তাঁরা নদীর মাছ খেতে পারেন।
৩। অতিরিক্ত মাছ খেলে, মাছে থাকা ভরপুর ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে।
মাছ খাওয়ার উপকারিতাঃ
১। হৃদ স্বাস্থ্য ভালো রাখে -
মাংস ও ডিমের তুলনায় মাছে অনেক বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। স্ট্রোক হওয়ার আশঙ্কা কমায়। কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রনে রাখে।
২। দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় -
মাছের শরীরে উপস্থিত ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই রোজের খাবারের তালিকায় মাছ থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
৩। মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায় -
নিয়মিত মাছ খেলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথে মানসিক অবসাদও দূর হয়। এছাড়াও মাছ স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং বুদ্ধি বাড়াতেও বিশেষভাবে সাহায্য করে।
৪। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় -
মাছে এমন অনেক জরুরি উপাদান রয়েছে যা শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। প্রতিদিন মাছ খেলে আরথারাইটিস ও ডায়বেটিসের মতো রোগ কাছে ঘেষতে পারে না।
৫। শিশুদের জন্য উপকারী -
নিয়মিত শিশুরা মাছ খেলে তাদের বুদ্ধি স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক গুনে বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও শিশুদের প্রয়োজনীয় ঘুমের মাত্রা ঠিক থাকে, আইকিউ লেভেলের বিকাশ হয়।
৬। এছাড়াও মাছের উপকারিতা প্রচুর - বাত ও পিত্ত দূর করে, কুষ্ঠ রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে, ক্যানসারের বিরুদ্ধে বেশ ভালো কাজ করে, শরীরের বল বৃদ্ধি করে, রক্তহীনতার সমস্যা দূর করে, মাছ খেলে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হয় না ইত্যাদি।
মাছের খেলে কি কি ক্ষতি হতে পারে?
আপনি হয়ত শুনলে অবাক হবেন মাছ খাওয়ারও কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। তবে এর বেশির ভাগটাই পরিবেশ ও দূষণ জনিত কারনে। জেনে নিন কি সেই প্রতিক্রিয়া -
১। মাছ চাষের সময় নানান কীটনাশক পদার্থ দিয়ে মাছ চাষ করা হয় যেগুলো মাছের পেটেও উপস্থিত থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় মাছ কম খাওয়াই ভালো। নাহলে গর্ভস্থ শিশুর ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
২। অনেক সামুদ্রিক মাছ খেলে অ্যালার্জি হওয়ার ও সম্ভাবনা থাকে। তাঁরা নদীর মাছ খেতে পারেন।
৩। অতিরিক্ত মাছ খেলে, মাছে থাকা ভরপুর ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে।


Comments
Post a Comment