ওয়াক্সিং ত্বকের জন্য কেনো ভালো?
শরীরের অবাঞ্ছিত লোম অপসারন করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ও শ্রেয় হল ওয়াক্সিং। কেউ পার্লারে গিয়ে, কেউ বা আবার বাড়িতে বসেই ওয়াক্সিং করে নেন অবাঞ্ছিত লোম দূর করার জন্য। ওয়াক্সিং করালে সামান্য ব্যাথা লাগে এটা ঠিকই কিন্তু এর অনেক সুবিধাও রয়েছে তাছাড়া বেশ অনেকদিন পর্যন্ত নতুন লোম ও গজায় না। আজ আমরা দেখে নেব Unwanted Hair Removal হিসেবে ওয়াক্সিং-এর সুবিধা গুলো কি কি। তাহলে আসুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক -
১। এক্সফলিয়েট - ওয়াক্স স্কিনে লাগানোর পরই তা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় এবং ত্বকের মরা চামড়া গুলো দূর করে ত্বককে সুন্দর করে তোলে। ওয়াক্সিং ত্বককে এক্সফলিয়েট করতে সাহায্য করে। ত্বক রাখে নরম ও মসৃণ। তবে খেয়াল রাখবেন ওয়াক্সিং করার পর ময়েশ্চারাইজার লাগাতে একদম ভুলবেন না।
২| নতুন লোম ধীরে ধীরে গজায় - ওয়াক্সিং যেহেতু ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে লোম অপসারণ করে তাই নতুন লোম গজাতে ২-৩ সপ্তাহ সময় লাগে। এছাড়াও ওয়াক্সিং-এর পর নতুন লোম আগের তুলনায় মসৃণ গজায়। শেভিং -এ কেটে যাওয়ার ভয় থাকে, যাদের সংবেদনশীল স্কিন তাদের র্যাশ বের হওয়ার ও আশঙ্কা থাকে কিন্তু ওয়াক্সিং একদমই নিরাপদ পদ্ধতি।
ওয়াক্স-এর কিন্তু আবার রকমফের রয়েছে। রেগুলার ওয়াক্স, চকলেট ওয়াক্স, ব্রাজিলিয়ান ওয়াক্স ইত্যাদি। দেখে নিন, কোন ওয়াক্স কীরকম -
১। নর্মাল বা রেগুলার ওয়াক্স - অন্যান্য ওয়াক্সিং-এর তুলনায় এটি অল্প কম খরচসাপেক্ষ। সব ধরণের ত্বকের অধিকারীরাই এটি ব্যবহার করতে পারবেন। যাঁদের ত্বক সেনসেটিভ বা সংবেদনশীল, তাঁদের জন্য এই ধরণের ওয়াক্সিং সুবিধামূলক নয়। কারন তাঁদের অনেকসময় ত্বকে লালচে ছোপ পড়ে যায় অথবা র্যাশও বেরিয়ে যায় ওয়াক্সিং-এর পর।
২| চকলেট ওয়াক্স - চকোলেট ওয়াক্স নর্মাল ওয়াক্স-এর তুলনায় একটু দামি হয়। যে-কোনও ধরনের ত্বকের জন্য এই ওয়াক্স উপযোগী। ছোট-ছোট লোম দূর করার জন্য চকোলেট ওয়াক্স বেশ কার্যকরী। যাঁদের ত্বক খুব নরম তাদের জন্য এই ধরনের ওয়াক্স ভীষণ ভালো। চকোলেট ওয়াক্সে তুলনামূলক কম ব্যথা লাগে এবং এর তেমন কোনও সাইড এফেক্ট ও নেই। সব ধরনের স্কিন টাইপের অধিকারীরাই এই চকোলেট ওয়াক্স ব্যবহার করতে পারেন।
লেখাটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। পড়ে ভালো লাগলে লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট অবশ্যই করবেন।
১। এক্সফলিয়েট - ওয়াক্স স্কিনে লাগানোর পরই তা তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় এবং ত্বকের মরা চামড়া গুলো দূর করে ত্বককে সুন্দর করে তোলে। ওয়াক্সিং ত্বককে এক্সফলিয়েট করতে সাহায্য করে। ত্বক রাখে নরম ও মসৃণ। তবে খেয়াল রাখবেন ওয়াক্সিং করার পর ময়েশ্চারাইজার লাগাতে একদম ভুলবেন না।
২| নতুন লোম ধীরে ধীরে গজায় - ওয়াক্সিং যেহেতু ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে লোম অপসারণ করে তাই নতুন লোম গজাতে ২-৩ সপ্তাহ সময় লাগে। এছাড়াও ওয়াক্সিং-এর পর নতুন লোম আগের তুলনায় মসৃণ গজায়। শেভিং -এ কেটে যাওয়ার ভয় থাকে, যাদের সংবেদনশীল স্কিন তাদের র্যাশ বের হওয়ার ও আশঙ্কা থাকে কিন্তু ওয়াক্সিং একদমই নিরাপদ পদ্ধতি।
ওয়াক্স-এর কিন্তু আবার রকমফের রয়েছে। রেগুলার ওয়াক্স, চকলেট ওয়াক্স, ব্রাজিলিয়ান ওয়াক্স ইত্যাদি। দেখে নিন, কোন ওয়াক্স কীরকম -
১। নর্মাল বা রেগুলার ওয়াক্স - অন্যান্য ওয়াক্সিং-এর তুলনায় এটি অল্প কম খরচসাপেক্ষ। সব ধরণের ত্বকের অধিকারীরাই এটি ব্যবহার করতে পারবেন। যাঁদের ত্বক সেনসেটিভ বা সংবেদনশীল, তাঁদের জন্য এই ধরণের ওয়াক্সিং সুবিধামূলক নয়। কারন তাঁদের অনেকসময় ত্বকে লালচে ছোপ পড়ে যায় অথবা র্যাশও বেরিয়ে যায় ওয়াক্সিং-এর পর।
২| চকলেট ওয়াক্স - চকোলেট ওয়াক্স নর্মাল ওয়াক্স-এর তুলনায় একটু দামি হয়। যে-কোনও ধরনের ত্বকের জন্য এই ওয়াক্স উপযোগী। ছোট-ছোট লোম দূর করার জন্য চকোলেট ওয়াক্স বেশ কার্যকরী। যাঁদের ত্বক খুব নরম তাদের জন্য এই ধরনের ওয়াক্স ভীষণ ভালো। চকোলেট ওয়াক্সে তুলনামূলক কম ব্যথা লাগে এবং এর তেমন কোনও সাইড এফেক্ট ও নেই। সব ধরনের স্কিন টাইপের অধিকারীরাই এই চকোলেট ওয়াক্স ব্যবহার করতে পারেন।
লেখাটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। পড়ে ভালো লাগলে লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট অবশ্যই করবেন।
Comments
Post a Comment