খাঁটি সরিষার তেলের উপকারিতা
সরিষার তেল সরষে বা সরিষা বীজ থেকে উৎপন্ন হয়। গাঢ় হলুদ বর্ণের শক্তিশালী সুবাস যুক্ত এই তেল টি নানা গুনে ভরপুর। সরিষার তেল যেমন রান্নায় প্রয়োজনীয় তেমনি স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যেও দারুণ উপকারী। এই তেল ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ থাকায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল ও বলা হয়। সরিষার তেল হৃৎপিণ্ড–সংক্রান্ত রোগের ঝুঁকি কমায়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রাও বহু মাত্রায় হ্রাস পায়। এছাড়াও সরিষার তেলের উপকারিতা ও গুণাগুণ প্রচুর। নীচে কয়েকটি উপকারিতা সম্বন্ধে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো -
নানা গুনে ভরপুর সরিষা তেল
১। সরিষার তেল চুলের দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং চুল পড়া কমায়, অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে। সরিষার তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং বিটা ক্যারোটিন থাকে। যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া সপ্তাহে ৩-৪ দিন নিয়ম করে প্রতি রাতে চুলের গোঁড়া থেকে ডগা পর্যন্ত সরিষার তেল লাগালে চুল মজবুত হওয়ার সাথে সাথে চুল ন্যাচারালি কালো হয়।
২। সরিষার তেলে ভিটামিন ই থাকে যা সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। এটি ত্বকের ক্যানসার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। ভিটামিন ই থাকায় এই তেল বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করে ত্বককে কোমল ও মসৃণ করতে সাহায্য করে।
১ চামচ সরিষার তেল ও নারকেল তেল ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন তারপর ১৫-২০ মিনিট ভালো করে ত্বকে মাসাজ করুন। তারপর একটি ভেজা টিস্যু বা সুতির কাপড় দিয়ে মুখটি মুছে ফেলুন। নিয়মিত এই টোটকা টি ব্যবহার করলে আপনার রোদে পোড়া ত্বকের ঔজ্জ্বল্যতা ফিরে আসচবে।
৩। সরিষা তেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং এই তেলের মালিশ শরীরের নানা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। সর্দি কাশিতে এক ড্রপ সরিষার তেল নাকের বদ্ধভাব দূর করে তৎক্ষণাৎ আরাম প্রদান করে। কানের ব্যথা সারাতেও এই তেলের কোনো বিকল্প নেই। সামান্য কেটে গেলে এই তেল আপনি ব্যবহার করতে পারেন যা অ্যান্টিসেপটিকের কাজ করবে। নিয়মিত সরিষার তেলের মালিশ বাতের ব্যথা কমাতে বেশ উপকারী।
৪। স্নানের সময় সামান্য লবন আর তার সাথে সামান্য পরিমাণে সরিষার তেল মিশিয়ে তারপর আঙ্গুলের সাহায্যে দাঁত মেজে নিন। এটি আপনার দাঁতের লালটে ভাব দূর করবে এবং সাথে দাঁত কে গোঁড়া থেকে মজবুত করবে।
লেখাটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পড়ে যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক ও শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নানা গুনে ভরপুর সরিষা তেল
১। সরিষার তেল চুলের দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং চুল পড়া কমায়, অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে। সরিষার তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং বিটা ক্যারোটিন থাকে। যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া সপ্তাহে ৩-৪ দিন নিয়ম করে প্রতি রাতে চুলের গোঁড়া থেকে ডগা পর্যন্ত সরিষার তেল লাগালে চুল মজবুত হওয়ার সাথে সাথে চুল ন্যাচারালি কালো হয়।
২। সরিষার তেলে ভিটামিন ই থাকে যা সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। এটি ত্বকের ক্যানসার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। ভিটামিন ই থাকায় এই তেল বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করে ত্বককে কোমল ও মসৃণ করতে সাহায্য করে।
১ চামচ সরিষার তেল ও নারকেল তেল ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন তারপর ১৫-২০ মিনিট ভালো করে ত্বকে মাসাজ করুন। তারপর একটি ভেজা টিস্যু বা সুতির কাপড় দিয়ে মুখটি মুছে ফেলুন। নিয়মিত এই টোটকা টি ব্যবহার করলে আপনার রোদে পোড়া ত্বকের ঔজ্জ্বল্যতা ফিরে আসচবে।
৩। সরিষা তেল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং এই তেলের মালিশ শরীরের নানা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। সর্দি কাশিতে এক ড্রপ সরিষার তেল নাকের বদ্ধভাব দূর করে তৎক্ষণাৎ আরাম প্রদান করে। কানের ব্যথা সারাতেও এই তেলের কোনো বিকল্প নেই। সামান্য কেটে গেলে এই তেল আপনি ব্যবহার করতে পারেন যা অ্যান্টিসেপটিকের কাজ করবে। নিয়মিত সরিষার তেলের মালিশ বাতের ব্যথা কমাতে বেশ উপকারী।
৪। স্নানের সময় সামান্য লবন আর তার সাথে সামান্য পরিমাণে সরিষার তেল মিশিয়ে তারপর আঙ্গুলের সাহায্যে দাঁত মেজে নিন। এটি আপনার দাঁতের লালটে ভাব দূর করবে এবং সাথে দাঁত কে গোঁড়া থেকে মজবুত করবে।
লেখাটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পড়ে যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক ও শেয়ার করতে ভুলবেন না।
 
Comments
Post a Comment