ঝটপট ওজন বাড়ানোর কিছু সহজ উপায়!
ওজন বেড়ে যাওয়া যেমন একটা সমস্যা, ঠিক একইভাবে ওজন কমে গিয়ে রুগ্ন স্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়াটা ও একটা সমস্যা বটে। একজন “আন্ডার ওয়েট” মানুষের চেহারা স্বাভাবিক ভাবেই দিন দিন তার স্বাভাবিক সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলতে থাকে। যদি আপনি ওজন বাড়ানোর জন্য সম্ভব-অসম্ভব সকল চেষ্টা করে ক্লান্ত হয়ে গিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার উপকারে আসবে এই টিপস গুলো। দেখে নিন কিছু Weight Gain Diet যা আপনাকে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।
১। হেভি ডায়েট ব্রেকফাস্ট :
ব্রেকফাস্ট হেভি ডায়েট করাটা খুব জরুরী। চটজলদি ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের কোনো বিকল্প নেই। রাতে ঘুমোনোর আগে আধা কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন এক কাপ জলে আর সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন। তারপর ব্রেকফাস্ট করুন এক গ্লাস দুধ, ২ টো কলা ও ২ টো ডিম সেদ্ধ।
২। প্রোটিন বাদ দেওয়া চলবে না :
স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে হলে রোজের ডায়েটে প্রোটিন জাতীয় খাবার অবশ্যই রাখতে হবে। কারণ নিয়মিত এমন ধরনের খাবার পেশীর গঠনে উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে এবং স্বাভাবিকভাবে ওজন বাড়তে বেশী সময় লাগে না। খাবার পরিমাণ বাড়াতে হবে। বরং যে কোনও পরিস্থিতিতেই শরীরে যাতে দৈনিক চাহিদার থেকে বেশি মাত্রায় ক্যালোরি প্রবেশ করে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর তার জন্য রোজের ডায়েটে ডিম, মাছ, মাংস, দুগ্ধ জাতীয় খাবার,ডাল এবং বাদামের মতো খাবার থাকাটা মাস্ট! এর সাথে প্রচুর শাক, সবজি ও ফল খেতে হবে।
৩। নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে :
কেবল মোটা হলেই হবে না সাথে তৈরি করতে হবে সুগঠিত শরীর। নিয়মিত শরীরচর্চা পেশী তৈরি করতে সাহায্য করে এবং পুরুষেরা ওজন বাড়াতে চাইলে জিমে যাওয়া বা ব্যায়াম করাটা খুবই ফলদায়ক। ব্যায়ামের ফলে খিদেও পাবে আর মন ভরে খেতে পারবেন। কার্ডিও এক্সারসাইজ করাটাও জরুরি। এমনটা করলে শরীরের মেদ জমার আশঙ্কা তো কমবেই, সেই সঙ্গে ওজন বাড়বে চোখে পড়ার মতো। তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় খেয়াল রাখা খুবই জ্রুরী। তা হল, এক্ষেত্রে জিমে গিয়ে কতটা পরিমাণ ক্যালরি বার্ন করতে হবে, সে সম্পর্কে জেনে নিতে হবে একজন দক্ষ ট্রেনারের থেকে।
৪। শোবার আগে দুধ ও মধু :
ওজন বাড়ানোর জন্য এটি হলো একটা অব্যর্থ কৌশল। রাতের খাওয়ারে অবশ্যই পুষ্টিকর কিছু খাবার খাওয়া উচিত এবং ঘুমোনোর আগে প্রতিদিন এক গ্লাস ঘন দুধের সাথে ১ চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিবেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি নিজের ওজনে ফারাক দেখতে পারবেন।
নিয়মিত এই ভাবে খাওয়া শুরু করলে ফল মিলবে একেবারে হাতে-নাতে।
১। হেভি ডায়েট ব্রেকফাস্ট :
ব্রেকফাস্ট হেভি ডায়েট করাটা খুব জরুরী। চটজলদি ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম আর কিসমিসের কোনো বিকল্প নেই। রাতে ঘুমোনোর আগে আধা কাপ কাঠ বাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন এক কাপ জলে আর সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন। তারপর ব্রেকফাস্ট করুন এক গ্লাস দুধ, ২ টো কলা ও ২ টো ডিম সেদ্ধ।
২। প্রোটিন বাদ দেওয়া চলবে না :
স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে হলে রোজের ডায়েটে প্রোটিন জাতীয় খাবার অবশ্যই রাখতে হবে। কারণ নিয়মিত এমন ধরনের খাবার পেশীর গঠনে উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে এবং স্বাভাবিকভাবে ওজন বাড়তে বেশী সময় লাগে না। খাবার পরিমাণ বাড়াতে হবে। বরং যে কোনও পরিস্থিতিতেই শরীরে যাতে দৈনিক চাহিদার থেকে বেশি মাত্রায় ক্যালোরি প্রবেশ করে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর তার জন্য রোজের ডায়েটে ডিম, মাছ, মাংস, দুগ্ধ জাতীয় খাবার,ডাল এবং বাদামের মতো খাবার থাকাটা মাস্ট! এর সাথে প্রচুর শাক, সবজি ও ফল খেতে হবে।
৩। নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে :
কেবল মোটা হলেই হবে না সাথে তৈরি করতে হবে সুগঠিত শরীর। নিয়মিত শরীরচর্চা পেশী তৈরি করতে সাহায্য করে এবং পুরুষেরা ওজন বাড়াতে চাইলে জিমে যাওয়া বা ব্যায়াম করাটা খুবই ফলদায়ক। ব্যায়ামের ফলে খিদেও পাবে আর মন ভরে খেতে পারবেন। কার্ডিও এক্সারসাইজ করাটাও জরুরি। এমনটা করলে শরীরের মেদ জমার আশঙ্কা তো কমবেই, সেই সঙ্গে ওজন বাড়বে চোখে পড়ার মতো। তবে এক্ষেত্রে একটা বিষয় খেয়াল রাখা খুবই জ্রুরী। তা হল, এক্ষেত্রে জিমে গিয়ে কতটা পরিমাণ ক্যালরি বার্ন করতে হবে, সে সম্পর্কে জেনে নিতে হবে একজন দক্ষ ট্রেনারের থেকে।
৪। শোবার আগে দুধ ও মধু :
ওজন বাড়ানোর জন্য এটি হলো একটা অব্যর্থ কৌশল। রাতের খাওয়ারে অবশ্যই পুষ্টিকর কিছু খাবার খাওয়া উচিত এবং ঘুমোনোর আগে প্রতিদিন এক গ্লাস ঘন দুধের সাথে ১ চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিবেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি নিজের ওজনে ফারাক দেখতে পারবেন।
নিয়মিত এই ভাবে খাওয়া শুরু করলে ফল মিলবে একেবারে হাতে-নাতে।
Comments
Post a Comment