যখন ঘরে বসেই ফেসিয়াল করা যায় তখন পার্লারে ছোটাছুটির কি দরকার!
এখনকার ব্যস্ততা ভরা জীবনে প্রত্যেকেই নিজের কাজ নিয়ে ব্যস্ত। কেউ ঘরের কাজে ব্যাস্ত কেউ বা আবার বাড়ির বাইরের কাজে ব্যাস্ত। ফলে নানারকম কাজের চাপ, চিন্তা, ভাবনা ও মানসিক চাপ আমাদের শরীরের ওপর প্রভাব ফেলার সাথে সাথে আমাদের ত্বকের ওপর ও প্রভাব ফেলে। ফলে ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায় এবং কাজের ব্যস্ততার জন্য সবসময় পার্লারে যাওয়া ও সম্ভব হয়ে ওঠে না। এছাড়াও পার্লারে ব্যবহৃত পদার্থগুলির মধ্যে কেমিক্যাল থাকায় তা আমাদের ত্বকের ও ক্ষতি করে থাকে। তাই আর দেরি না করে আসুন চটজলদি দেখে নি কিভাবে ঘরোয়া টোটকার সাহায্যে ঘরে বসেই আমরা খুব সহজেই ফেস ম্যাসাজ বা ফেসিয়াল করতে পারি।
তবে Homemade Facial করার আগে যে জিনিস গুলো আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে সেগুলি হলো - প্রথমে ভালো করে জল দিয়ে মুখটি পরিষ্কার করে নিতে হবে যাতে মুখে কোনো ময়লা না থাকে তারপর একটি পরিষ্কার সুতির কাপড় নিয়ে মুখটি মুছে ফেলতে হবে।
দ্বিতীয়ত, ফেসিয়াল করার পূর্বে স্কিনের ধরন জেনে তারপর ফেসিয়াল করতে হবে। যেমন - স্বাভাবিক বা নর্মাল ত্বক, শুষ্ক ত্বক, তৈলাক্ত ত্বক ও মিশ্র ত্বক।
ত্বকের ধরন অনুযায়ী Homemade Facial
১। আলুর ফেস মাস্ক (Potato Face Mask):
যদি আপনার নর্মাল স্কিন হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য এই ফেস মাস্কটি ভীষণ উপকারি হবে। আলু সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে পরিষ্কার ত্বক পাওয়ার জন্য পরিচিত। এই মাস্কটি প্রাকৃতিক ব্লিচিং এবং ময়শ্চারাইজার হিসাবেও কাজ করবে যা আপনকে দেবে একটি আকর্ষণীয় দাগ যুক্ত লুক। ১ চামচ আলুর পেস্ট, ১/২ চামচ টক দই একটি পাত্রে মেশান তারপর এই মিশ্রণটি সারা মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
২। টম্যাটো মাস্ক (Tomato Mask):
টম্যাটো সব ধরনের ত্বকের সমস্যাতেই ব্যাবহার করা যায়। টম্যাটোর জুস আপনি মুখে ব্যাবহার করতে পারেন। মুখের ব্রণ এবং পিম্পল দূর করতে টম্যাটোর জুরি মেলা ভার। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য টম্যাটো মাস্ক খুব উপকারি। টম্যাটোতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং লাইকোপিন ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখতে সহায়তা করে এবং অ্যান্টি এজিং হিসেবেও কাজ করে।
৩। গাজর ও মধু্র ফেস প্যাক (Carrot And Honey Face Pack):
ওজন হ্রাস করার সাথে সাথে ত্বকের যত্নে ও বিশেষ কার্যকর উপাদান হলো গাজর। ১ টি গাজর ও ১/২ টেবিল চামচ মধু এই দুটিকে ভালো মতন পেস্ট করে একটি প্যাক বানিয়ে নিন তারপর একটি ব্রাশের সাহায্যে সারা মুখে প্যাক টি লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিটের জন্য শুকিয়ে দিন তারপর আশ্চর্যজনক ফলাফলের জন্য ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখটি ধুয়ে ফেলুন।
ভালো ফল পেতে হলে নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিন প্রচুর পরিমানে জল খান ও নিজের ত্বক অনুযায়ী প্রতি মাসে অবশ্যই এক বার করে এই ফেস প্যাক গুলি ব্যাবহার করুন।
তবে Homemade Facial করার আগে যে জিনিস গুলো আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে সেগুলি হলো - প্রথমে ভালো করে জল দিয়ে মুখটি পরিষ্কার করে নিতে হবে যাতে মুখে কোনো ময়লা না থাকে তারপর একটি পরিষ্কার সুতির কাপড় নিয়ে মুখটি মুছে ফেলতে হবে।
দ্বিতীয়ত, ফেসিয়াল করার পূর্বে স্কিনের ধরন জেনে তারপর ফেসিয়াল করতে হবে। যেমন - স্বাভাবিক বা নর্মাল ত্বক, শুষ্ক ত্বক, তৈলাক্ত ত্বক ও মিশ্র ত্বক।
ত্বকের ধরন অনুযায়ী Homemade Facial
১। আলুর ফেস মাস্ক (Potato Face Mask):
যদি আপনার নর্মাল স্কিন হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য এই ফেস মাস্কটি ভীষণ উপকারি হবে। আলু সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে পরিষ্কার ত্বক পাওয়ার জন্য পরিচিত। এই মাস্কটি প্রাকৃতিক ব্লিচিং এবং ময়শ্চারাইজার হিসাবেও কাজ করবে যা আপনকে দেবে একটি আকর্ষণীয় দাগ যুক্ত লুক। ১ চামচ আলুর পেস্ট, ১/২ চামচ টক দই একটি পাত্রে মেশান তারপর এই মিশ্রণটি সারা মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
২। টম্যাটো মাস্ক (Tomato Mask):
টম্যাটো সব ধরনের ত্বকের সমস্যাতেই ব্যাবহার করা যায়। টম্যাটোর জুস আপনি মুখে ব্যাবহার করতে পারেন। মুখের ব্রণ এবং পিম্পল দূর করতে টম্যাটোর জুরি মেলা ভার। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য টম্যাটো মাস্ক খুব উপকারি। টম্যাটোতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং লাইকোপিন ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখতে সহায়তা করে এবং অ্যান্টি এজিং হিসেবেও কাজ করে।
৩। গাজর ও মধু্র ফেস প্যাক (Carrot And Honey Face Pack):
ওজন হ্রাস করার সাথে সাথে ত্বকের যত্নে ও বিশেষ কার্যকর উপাদান হলো গাজর। ১ টি গাজর ও ১/২ টেবিল চামচ মধু এই দুটিকে ভালো মতন পেস্ট করে একটি প্যাক বানিয়ে নিন তারপর একটি ব্রাশের সাহায্যে সারা মুখে প্যাক টি লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিটের জন্য শুকিয়ে দিন তারপর আশ্চর্যজনক ফলাফলের জন্য ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখটি ধুয়ে ফেলুন।
ভালো ফল পেতে হলে নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিন প্রচুর পরিমানে জল খান ও নিজের ত্বক অনুযায়ী প্রতি মাসে অবশ্যই এক বার করে এই ফেস প্যাক গুলি ব্যাবহার করুন।
Comments
Post a Comment