ত্বকের পরিচর্য়ায় অ্যালো ভেরা জেল
একাধিক ভিটামিন, এনজাইম, মিনারেল সহ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফলিক অ্যাসিডে ঠাসা এই প্রাকৃতিক উপাদনটিকে ত্বকের পরিচর্যায় কাজে লাগালে একাধিক উপকার পাওয়া যায়। বিশেষত, অল্প সময়েই ত্বকের সৌন্দর্য যেমন বৃদ্ধি পায়, তেমনি আরও একাধিক উপকার মেলে। তাই Benefits of Aloe Vera নিয়ে আলোচনা করতে গেলে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির আরও কিছু উপকারিতার উপর আলোকপাত না করলেই নয়। যেমন ধরো...
বিশেষজ্ঞদের মতে পরিবেশ দূষণ এবং ঠিক ঠিক পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার না খাওয়ার কারণে আজকের ডেটে
বেশিরভাগ মহিলারই ত্বকের বারোটা বেজে যেতে সময় লাগে না। বিশেষত, অসময়েই ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার
আশঙ্কা যায় বেড়ে। এমন ঘটনা আপনার সঙ্গেও ঘটুক, এমনটা যদি না চাও, তাহলে ত্বকের পরিচর্যায় অ্যালো
ভেরা জেলকে কাজে লাগাতে ভুলো না যেন! এক্ষেত্রে ১ চামচ অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে হাফ চামচ অলিভ
অয়েল এবং ১ চামচ ওটসমিল মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই মিশ্রণ সারা মুখে লাগিয়ে
কম করে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখ। সপ্তাহে কয়েকবার এইভাবে
ত্বকের পরিচর্যা করলে একদিকে যেমন ত্বক টানটান হয়ে উঠবে, তেমনি বলিরেখাও উধাও হতে শুরু করবে।
ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্কিন টোনের উন্নতি ঘটার পাশাপাশি ত্বকের বয়স কমতে সময় লাগবে না।
ভেরা জেলকে কাজে লাগাতে ভুলো না যেন! এক্ষেত্রে ১ চামচ অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে হাফ চামচ অলিভ
অয়েল এবং ১ চামচ ওটসমিল মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই মিশ্রণ সারা মুখে লাগিয়ে
কম করে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখ। সপ্তাহে কয়েকবার এইভাবে
ত্বকের পরিচর্যা করলে একদিকে যেমন ত্বক টানটান হয়ে উঠবে, তেমনি বলিরেখাও উধাও হতে শুরু করবে।
ফলে স্বাভাবিকভাবেই স্কিন টোনের উন্নতি ঘটার পাশাপাশি ত্বকের বয়স কমতে সময় লাগবে না।
নিয়মিত অ্যালো ভেরা জেলের সাহায্যে ফেসিয়াল মাসাজ করলে ত্বকের ভিতরে জলের পরিমাণ বাড়তে শুরু
করে। ফলে স্কিনের হারিয়ে যাওয়া আর্দ্রতা ফিরে আসতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ত্বক আর শুষ্ক না থাকার
কারণে নানাবিধ ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও যায় কমে। এবার বুঝেছো তো ত্বকের পরিচর্যায়
অ্যালো ভেরা জলকে কাজে লাগানো কতটা জরুরি!
অ্যালো ভেরা জলকে কাজে লাগানো কতটা জরুরি!
ব্রণর প্রকোপ কমে:
এমন ধরনের ত্বকের সমস্যার কারণে কি চিন্তায় রয়েছো? তাহলে ১ চামচ অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে ২-৩ ড্রপ
লেবুর রস মিশিয়ে একটা মিশ্রণ বানিয়ে ফেলো। তারপর সেই পেস্টটা সারা মুখে লাগিয়ে সারা রাত রেখে পরদিন
এমন ধরনের ত্বকের সমস্যার কারণে কি চিন্তায় রয়েছো? তাহলে ১ চামচ অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে ২-৩ ড্রপ
লেবুর রস মিশিয়ে একটা মিশ্রণ বানিয়ে ফেলো। তারপর সেই পেস্টটা সারা মুখে লাগিয়ে সারা রাত রেখে পরদিন
সকালে ধুয়ে নাও। এমনটা যদি প্রায় দিনই করতে পারো, তাহলে ত্বকের ভিতরে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে, যে কারণে ব্রণর প্রকোপ তো কমবেই, সেই সঙ্গে
যে কোনও ধরনের দাগ মিলিয়ে যেতেও দেখবে সময় লাগবে না। আসলে অ্যালো ভেরা জেলে এমন কিছু উপাদান
রয়েছে, যা ত্বকের ভিতরে প্রবেশ করা মাত্র নতুন স্কিন সেলের উৎপাদন বেড়ে যায়, যে কারণে কোনও ধরনের
দাগ মিলিয়ে যেতে একেবারেই সময় লাগে না।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে, যে কারণে ব্রণর প্রকোপ তো কমবেই, সেই সঙ্গে
যে কোনও ধরনের দাগ মিলিয়ে যেতেও দেখবে সময় লাগবে না। আসলে অ্যালো ভেরা জেলে এমন কিছু উপাদান
রয়েছে, যা ত্বকের ভিতরে প্রবেশ করা মাত্র নতুন স্কিন সেলের উৎপাদন বেড়ে যায়, যে কারণে কোনও ধরনের
দাগ মিলিয়ে যেতে একেবারেই সময় লাগে না।
স্ট্রেচ মার্ক কমে:
প্রেগন্যান্সি কারণে তো বটেই। অনেক সময় ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণেও শরীরের ইতি-উতি স্ট্রেচ মার্ক দেখা
প্রেগন্যান্সি কারণে তো বটেই। অনেক সময় ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণেও শরীরের ইতি-উতি স্ট্রেচ মার্ক দেখা
দেয়, যা মটেই সুন্দর দেখতে লাগে না। তাই স্ট্রেচ মার্ক কমাতে একেবারেই সময় নষ্ট করা উচিত নয়, আর সেই
কারণেই ত্বকের পরিচর্যায় আলো ভেরা জেলকে কাজে লাগাতে হবে। ডার্মাটোলজিস্টদের মতে নিয়মিত যদি
স্ট্রেচ মার্কের উপর আলো ভেরা জেল লাগানো যায়, তাহলে নাকি এমন ধরনের দাগ মিলিয়ে যেতে একেবারেই
সময় লাগে না।
কারণেই ত্বকের পরিচর্যায় আলো ভেরা জেলকে কাজে লাগাতে হবে। ডার্মাটোলজিস্টদের মতে নিয়মিত যদি
স্ট্রেচ মার্কের উপর আলো ভেরা জেল লাগানো যায়, তাহলে নাকি এমন ধরনের দাগ মিলিয়ে যেতে একেবারেই
সময় লাগে না।
চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়:
২ চামচ অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে ১ চামচ রেড়ীর তেল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে ফেলো। তারপর সেটি রাত্রে
শুতে যাওয়ার আগে স্ক্যাল্পে লাগিয়ে কিছু সময় মাসাজ করে ঘুমিয়ে পরো। পরদিন সকালে উঠে ভালো করে ধুয়ে
২ চামচ অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে ১ চামচ রেড়ীর তেল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে ফেলো। তারপর সেটি রাত্রে
শুতে যাওয়ার আগে স্ক্যাল্পে লাগিয়ে কিছু সময় মাসাজ করে ঘুমিয়ে পরো। পরদিন সকালে উঠে ভালো করে ধুয়ে
ফেলো চুল। এমনটা নিয়মিত করলে স্ক্যাল্পের উপরি অংশে জমে থাকা মৃত কোষের স্তর সরে যায়। সেই সঙ্গে
চুলের গোড়ায় পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই চুলের সৌন্দর্য যেমন বৃদ্ধি পায়, তেমনি হেয়ার ফলের
মাত্রাও কমে চোখে পড়ার মতো।
চুলের গোড়ায় পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই চুলের সৌন্দর্য যেমন বৃদ্ধি পায়, তেমনি হেয়ার ফলের
মাত্রাও কমে চোখে পড়ার মতো।
খুশকির প্রকোপ কমে:
এমন ধরনের ত্বকের সমস্যার কারণে কি চিন্তায় রয়েছো? তাহলে সপ্তাহে ২-৩ দিন স্ক্যাল্পে অ্যালো ভেরা জেল
লাগিয়ে মাসাজ করতে ভুলো না যেন! কারণ এমনটা করলে একদিকে যেমন মৃত কোষের স্তর সরে যায়, তেমনি
ক্ষতিকর জীবাণুরাও মারা পরে। ফলে খুশকির প্রকোপ কমতে একেবারেই সময় লাগে না।
ক্ষতিকর জীবাণুরাও মারা পরে। ফলে খুশকির প্রকোপ কমতে একেবারেই সময় লাগে না।
Comments
Post a Comment